Wo mera nabi mera nabi...Excellent naat

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/Nb9uPED_zkI" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

Wo mera nabi mera nabi...Excellent naat

via IFTTT

Read more »

মাশাআল্লাহ অসাধারণ নাত।

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/c2xYYF9bDEc" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

মাশাআল্লাহ অসাধারণ নাত।

via IFTTT

Read more »

কুরআন সুন্নাহর আলোকে শানে রিসালাত :

<p dir="ltr"></p><p dir="ltr"><b><i>ড. মুহাম্মদ লিয়াকত আলী:</i></b></p><p dir="ltr"><b><i> </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহ্ তাআলা মানুষকে তাঁর নির্দেশিত পথে পরিচালনা করার জন্য যুগে যুগে তাঁর মনোনীত নবী-রাসূল প্রেরণ করেছেন। ইরশাদ হয়েছে,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i> اللَّهُ يَصْطَفِي مِنَ الْمَلَائِكَةِ رُسُلًا وَمِنَ النَّاس</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>ِ“আল্লাহ্ ফিরিশতা ও মানব থেকে রাসূল মনোনীত করে থাকেন।” সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রিসালাত ছিল অনন্য বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>রিসালাত পরিচয়</i></b><br><b><i>রিসালাত আরবী বর্ণ (ر س ل)রা, সিন, লাম থেকে উদগত। এটি اسم مصدرএকবচন, বহুবচনে اَلرَّسَائِلُ বা اَلرِّسَالَاتُ আভিধানিক অর্থে রিসালাত হল বার্তাবহন বা দৌত্যকার্য, চিঠি, পত্র, বার্তা, সন্দর্ভ, থিসিস, পুস্তিকা, মিশন, কর্তব্য, উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, রিসালত, সম্বোধন, কিতাব, লিখিত সহীফা, লিখিত বিষয়বস্তু বা মাকতুব । বক্তব্য যা কোন ব্যক্তি অন্যের নিকট প্রাপ্ত হয়ে বহন করে নিয়ে আসে, চাই সেটা লিখিত হোক অথবা অলিখিত প্রভৃতি। সাধারণ অর্থে যা কিছু প্রেরণ করা হয় তাকেই আমরা রিসালাত বলে জানি। ইংরেজীতে একে গবংংধমব, খবঃঃবৎ, ঘড়ঃব, উরংঢ়ধঃপয, ঈড়সসঁহরপধঃরড়হ বলা হয়।</i></b><br><b><i>ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় আল্লাহ রাব্বুল আলামীন জিন ও মানুষের হিদায়াতের জন্য তাদের মধ্য হতে মনোনীত নবী-রাসূল-এর মাধ্যমে যে সব বাণী পাঠিয়েছেন তা রিসালাত। আর যাঁরা এর বাহক তাঁরা হলেন রাসূল। আল্লাহ্ তাআলা একান্ত ইচ্ছায় তাঁদের মনোনয়ন দিয়েছেন। </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>ইরশাদ হয়েছে,</i></b><br><b><i>وَإِنَّهُمْ عِنْدَنَا لَمِنَ الْمُصْطَفَيْنَ الْأَخْيَار</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>ِ “নিশ্চয় তাঁরা ছিলেন আমার মনোনীত উত্তম বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>আল্লামা নাসাফী (রা.) বলেন,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i> هِىَ سَفَارَةُ العَبْدِ بَيْنَ اللهِ وَ بَيْنَ ذَوِى الْألْبَابِ مِنْ خَلِيْقَتِه</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>“রিসালাত হল আল্লাহ্ তা‘আলা ও তাঁর সৃষ্টিকুলের জ্ঞানীদের মধ্যে কোন বান্দার মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন করা।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>অতএব আল্লাহ তা‘আলা যাঁদের মনোনীত করেন তাঁদের মধ্যে দায়িত্ব পালনের যোগ্যতা ও গুণাবলী জন্ম ও স্বভাবগতভাবে সৃষ্টি করে দেন। মক্কার কাফিররা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রিসালাতের অস্বীকার করলে আল্লাহ্ পাক ইরশাদ করেন,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i> اللَّهُ أَعْلَمُ حَيْثُ يَجْعَلُ رِسَالَتَهُ “</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>আল্লাহ্ তাঁর রিসালাতের ভার কার উপর অর্পণ করবেন তা তিনিই ভাল জানেন।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>লুইস মালূফ বলেন, </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>هِىَ دَعْوَةُ الرَّسُوْلِ لِلنَّاسِ إلىٰ مَا أُوْحِىَ إلَيْهِ</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>“রাসূলদের মাধ্যমে আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর প্রদত্ত প্রত্যাদেশ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়াই রিসালাত।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>ইমাম আবূ জা‘ফর ত্বাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু তা‘আলা আনহু বলেন,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>إنَّ الرِّسَالَةَ هِىَ أنْ يَّجْعَلَ اللهُ مِنْ عِبَادِهِ الْمُخْلِصِيْنَ الصَّالِحِيْنَ نَبِيًّا ثُمَّ نَبَّأهُ بِخَبَرِ السَّمَاءِ ثُمَّ أمَرَهُ أنْ يُّبَلِّغَ غَيْرَهُ.</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>“আল্লাহ্ তা‘আলা তার একনিষ্ঠ বান্দাদের থেকে কাউকে নবী নির্বাচিত করার পর তাঁকে আসমানী সংবাদ প্রেরণ করে অন্যদের নিকট তা পৌঁছানোর দায়িত্ব প্রদানকে রিসালাত বলে।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>ইমাম রাগিব ইস্পাহানী বলেন,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i> اَلرِّسَالَةُ هِىَ أنْ يَّبْعَثَ اللهُ الرَّسُوْلَ بِشَرْعٍ يَعْمَلُ بِهٖ وَيُبَلِّغُهُ</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>“রিসালাত হল, আল্লাহ্ তা‘আলা কর্তৃক শরিয়ত সহকারে কোন দূত প্রেরণ, যা তিনি পালন করেন এবং এর প্রচার করে থাকেন।” </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>এ প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>رُسُلًا مُبَشِّرِينَ وَمُنْذِرِينَ لِئَلَّا يَكُونَ لِلنَّاسِ عَلَى اللَّهِ حُجَّةٌ بَعْدَ الرُّسُلِ وَكَانَ اللَّهُ عَزِيزًا حَكِيمًا</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>“আমি সুসংবাদদাতা ও সাবধানকারী করে রাসূল প্রেরণ করেছি, যাতে রাসূল আসার পর আল্লাহ্র বিরুদ্ধে মানুষের কোন অভিযোগ না থাকে। আল্লাহ্ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>কুরআনুল কারীমের আলোকে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রিসালাত</i></b><br><b><i>ইসলাম আল্লাহ্র নিকট একমাত্র মনোনীত ধর্ম। আল্লাহ্ তা‘আলা এর প্রচার ও প্রসারের মহান দায়িত্ব দিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রেরণ করেছেন। </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>ইরশাদ হয়েছে,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>هُوَ الَّذِي بَعَثَ فِي الْأُمِّيِّينَ رَسُولًا مِنْهُمْ يَتْلُو عَلَيْهِمْ آيَاتِهِ وَيُزَكِّيهِمْ وَيُعَلِّمُهُمُ الْكِتَابَ وَالْحِكْمَةَ “</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>তিনি সে সত্ত্বা, যিনি উম্মী লোকদের মধ্যে এক রাসূল প্রেরণ করেছেন, যেন তাদেরকে তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করে শুনান, তাদেরকে পরিশুদ্ধ করেন এবং কিতাব ও হিকমত শিক্ষা দেন।”</i></b><br><br></p>

কুরআন সুন্নাহর আলোকে শানে রিসালাত :

ড. মুহাম্মদ লিয়াকত আলী:   সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহ্ তাআলা মানুষকে তাঁর নির্দেশিত পথে পরিচালনা করার জন্য যুগে যুগে তাঁর মনোনীত নবী-রাসূল প্রে...

Read more »

Labbaik Allahomma labbaik naat

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/vlAV-NdL8rU" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

Labbaik Allahomma labbaik naat

via IFTTT

Read more »

Muhammad (PBUH) excellent naat

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/QV8Y_SNHlvM" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

Muhammad (PBUH) excellent naat

via IFTTT

Read more »

Ya nabi salam alayka

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/l0i7uXnfnHs" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

Ya nabi salam alayka

via IFTTT

Read more »

কোরআনে বর্নিত ১৫ টি জরুরী দোয়া ঃ

<p dir="ltr">০১. আউজু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির<br>রাজিম।<br><i><b>[অর্থঃ বিতারিত শয়তানের হাত</b></i><br><i><b>থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা</b></i><br><i><b>করছি।] </b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০২. বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর</b></i><br><i><b>নামে আরম্ভ করছি।] </b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৩. রাব্বানা আ’তিনা ফিদ্দুনিয়া</b></i><br><i><b>হাছানাতাঁও ওয়াফিল আখিরাতি</b></i><br><i><b>হাছানাতাঁও ওয়াক্বিনা</b></i><br><i><b>আজাবান্নার।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আল্লাহ্ তুমি আমাকে</b></i><br><i><b>ইহকালীন যাবতীয় সুখ-শান্তি ও</b></i><br><i><b>পরকালীন যাবতীয় সুখ-শান্তি প্রদান</b></i><br><i><b>কর। আর দোজখের আগুন থেকে আমাকে</b></i><br><i><b>রক্ষা কর।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৪. মাতা-পিতার জন্য সন্তানের</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বির হামহুমা কামা</b></i><br><i><b>রাব্বা ঈয়ানী সাগিরা। (সূরা বণী</b></i><br><i><b>ইসরাইল, আয়াতঃ ২৩-২৫)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আল্লাহ্ আমার মাতা-</b></i><br><i><b>পিতার প্রতি আপনি সেই ভাবে সদয়</b></i><br><i><b>হউন, তাঁরা শৈশবে আমাকে যেমন</b></i><br><i><b>স্নেহ-মমতা দিয়ে লালন-পালন</b></i><br><i><b>করেছেন।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৫. ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করার</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বানা লা’তুযিগ কুলুবানা</b></i><br><i><b>বা’দা ইয হাদাইতানা ওয়া হাবলানা</b></i><br><i><b>মিল্লাদুনকা রাহমাতান, ইন্নাকা</b></i><br><i><b>আনতাল ওয়াহাব। (সুরা আল ইমরান,</b></i><br><i><b>আয়াতঃ ০৮)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা, সরলপথ</b></i><br><i><b>প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে বক্র</b></i><br><i><b>করে দিওনা এবং তুমি আমাদের প্রতি</b></i><br><i><b>করুনা কর, তুমিই মহান দাতা।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৬. ভুল করে ফেললে ক্ষমা চাওয়ার</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বানা যালামনা</b></i><br><i><b>আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফির্লানা</b></i><br><i><b>ওয়াতার হামনা লানা কুনান্না</b></i><br><i><b>মিনাল খা’সিরিন।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমি আমার</b></i><br><i><b>নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি। এখন</b></i><br><i><b>তুমি যদি ক্ষমা ও রহম না কর, তাহলে</b></i><br><i><b>আমি ধ্বংস হয়ে যাব।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৭. গুনাহ্ মাফের দোয়াঃ রাব্বানা</b></i><br><i><b>ফাগফিরলানা যুনুবানা ওয়া কাফফির</b></i><br><i><b>আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া</b></i><br><i><b>তাওয়াফ্ফানা মায়াল আবরার। (সূরা</b></i><br><i><b>আল ইমরান, আয়াতঃ ১৯৩)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা,</b></i><br><i><b>আমাদের গুনাহসমূহ মাফ করে দাও,</b></i><br><i><b>আমাদের থেকে সকল মন্দ দূর করে দাও</b></i><br><i><b>এবং আমাদের নেক লোকদের সাহচার্য</b></i><br><i><b>দান কর।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>০৮. স্বামী-স্ত্রী-সন্তানদের জন্য</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বানা হাবলানা মিন</b></i><br><i><b>আযওয়াজিনা ওয়া যুররিইয়াতিনা</b></i><br><i><b>কুররাতা আইইনিও ওয়াজ আলনা লিল</b></i><br><i><b>মুত্তাক্বিনা ইমামা। (সূরা আল ফুরকান,</b></i><br><i><b>আয়াতঃ ৭৪)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা,</b></i><br><i><b>আমাদিগকে আমাদের স্ত্রী ও সন্তান-</b></i><br><i><b>সন্ততিগণ হতে নয়নের তৃপ্তি দান কর</b></i><br><i><b>এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা</b></i><br><i><b>বানাও।]</b></i></p><p dir="ltr">০৯. ঈমান ঠিক রাখার আমলঃ ইয়া<br>মুক্বাল্লিবাল কুলুবি ছাব্বিত ক্বালবি<br>আলা দ্বীনিকা।<br>[অর্থঃ হে মনের গতি পরিবর্তনকারী,<br>আমার মনকে সত্য দ্বীনের উপর<i><b> অবিচল রাখুন।</b></i><i><b>]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১০. সন্তানদের প্রতি মাতা-পিতার</b></i><br><i><b>দোয়া ও মাতা-পিতার জন্য সন্তানদের</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বিজ আলনী মুতিমাছ</b></i><br><i><b>ছালাতি ওয়ামিন জুররি ইয়াতি,</b></i><br><i><b>রাব্বানা ওয়াতাকাব্বাল দুয়া,</b></i><br><i><b>রাব্বানাগ ফিরলি ওয়ালি ওয়ালি</b></i><br><i><b>দাইয়া ওয়ালিল মু’মিনিনা ইয়াওয়া</b></i><br><i><b>ইয়াকুমুল হিসাব। (সূরা ইব্রাহিম,</b></i><br><i><b>আয়াতঃ ৪০-৪১)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে</b></i><br><i><b>নামাজ কায়েমকারী বানাও আর</b></i><br><i><b>আমার সন্তানদের মধ্য থেকেও। হে</b></i><br><i><b>আল্লাহ্ আমার দোয়া কবুল করে নাও।</b></i><br><i><b>হে আল্লাহ্ আমাকে ও আমার মাতা-</b></i><br><i><b>পিতাকে আর সকল ঈমানদার লোকদের</b></i><br><i><b>সেদিন ক্ষমা করে দিও, যেদিন হিসাব</b></i><br><i><b>কার্যকর হবে।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১১. নেক সন্তানদের জন্য দোয়াঃ</b></i><br><i><b>রাব্বি হাবলি মিনাস সালেহীন।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমার পালনকর্তা, আমাকে</b></i><br><i><b>নেককার সৎ-কর্মশীল সন্তান দান কর।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১২. অবাধ্য সন্তান বাধ্য করার দোয়াঃ</b></i><br><i><b>ওয়াছলিহলি ফী যুররিইয়াতি, ইন্নি</b></i><br><i><b>তুবতু ইলাইকা, ওয়া ইন্নি মিনাল</b></i><br><i><b>মুসলিমীন। (সূরা আহকাফ, আয়াতঃ ১৫)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ আমার জন্য আমার সন্তানদের</b></i><br><i><b>মধ্যে প্রীতি দান কর, অবশ্যই আমি</b></i><br><i><b>তোমারই দিকে ফিরিতেছি এবং</b></i><br><i><b>অবশ্যই আমি মুসলমানদের অন্তর্ভূক্ত।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১৩. সকল মুসলমানদের জন্য দোয়াঃ</b></i><br><i><b>আল্লাহুম্মাগ ফিরলী ওয়ালিল</b></i><br><i><b>মু’মিনিনা ওয়াল মু’মিনাতি, ওয়াল</b></i><br><i><b>মুসলিমিনা ওয়াল মুসলিমাতি।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আল্লাহ্ তুমি আমার ও সমস্ত</b></i><br><i><b>মু’মিন নর-নারীর এবং সমস্ত মুসলমান পুরুষ</b></i><br><i><b>ও স্ত্রীলোকের পাপ সমূহ মোচন করে</b></i><br><i><b>দাও।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১৪. কাফেরদের বিরুদ্ধে বিজয়ী হওয়ার</b></i><br><i><b>দোয়াঃ রাব্বানাগ ফিরলানা</b></i><br><i><b>যুনুবানা ওয়া ইসরাফানা ফী আমরিনা</b></i><br><i><b>ওয়া ছাব্বিত আক্কদামানা ওয়ানছুরনা</b></i><br><i><b>আলাল কাওমিল ক্বাফিরীন। (সূরা আল</b></i><br><i><b>ইমরান, আয়াতঃ ১৪৭)</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আমাদের পালনকর্তা,</b></i><br><i><b>আমাদের গুনাহ এবং কোন কাজের</b></i><br><i><b>সীমা লঙ্ঘনকে তুমি ক্ষমা কর, আমাদের</b></i><br><i><b>ঈমান দৃঢ় রাখ এবং কাফেরদের বিরুদ্ধে</b></i><br><i><b>আমাদের বিজয়ী কর।]</b></i></p><p dir="ltr"><i><b>১৫. ক্ষমা ও রহমতের দোয়াঃ রাব্বিগ</b></i><br><i><b>ফির ওয়ারহাম ওয়া আনতা খাইরুর</b></i><br><i><b>রাহিমীন।</b></i><br><i><b>[অর্থঃ হে আল্লাহ্, আমাকে ক্ষমা করে</b></i><br><i><b>দাও, আর আমার প্রতি রহম কর, তুমিই তো</b></i><br><i><b>উত্তম দয়ালু।]</b></i></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihmKG1KDnxeBpYcPOGhxETNddQq_ie4i_ZA-1sNCSevvzdsJchncbuZAl5mDJZOW16NOFS4rZ2kSBtwXWtKcdo1w5v-sIpP7Lo0th3rSaV1hnA1BrofYjQOf3X0CJ47oy_9jTk8yeHfWk/s1600/FB_IMG_1509184333687.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihmKG1KDnxeBpYcPOGhxETNddQq_ie4i_ZA-1sNCSevvzdsJchncbuZAl5mDJZOW16NOFS4rZ2kSBtwXWtKcdo1w5v-sIpP7Lo0th3rSaV1hnA1BrofYjQOf3X0CJ47oy_9jTk8yeHfWk/s640/FB_IMG_1509184333687.jpg"> </a> </div>

কোরআনে বর্নিত ১৫ টি জরুরী দোয়া ঃ

০১. আউজু বিল্লাহি মিনাশ শাইতানির রাজিম। [অর্থঃ বিতারিত শয়তানের হাত থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।] ০২. বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম...

Read more »

পবিএ কোরআনের ১০০টি উপদেশবাণী :

<p dir="ltr"><br><b><i>��যা আপনার জিবনকে </i></b><b><i>বদলে দেবে��</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>১। তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:৪২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২। সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর অন্যদের করতে বলো। [সূরা বাকারা ২:৪৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩। পৃথিবীতে বিবাদ-বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:৬০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪। কারো মসজিদ যাওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করো না। [সূরা বাকারা ২:১১৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫। কারো অন্ধানুসরণ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করো না। [সূরা বাকারা ২:১৭৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭। ঘুসে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা বাকারা ২:১৮৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮। যারা তোমাদের সঙ্গে লড়াই করবে, শুধু তাদের সঙ্গে তোমরা লড়াই করো। [সূরা বাকারা ২:১৯০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯। লড়াইয়ের বিধি মেনে চলো। [সূরা বাকারা ২:১৯১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১০। অনাথদের রক্ষণাবেক্ষণ করো। [সূরা বাকারা ২:২২০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১১। রজঃস্রাব কালে যৌনসঙ্গম করো না। [সূরা বাকারা ২:২২২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১২। শিশুকে পূর্ণ দুই বছর দুগ্ধপান করাও। [সূরা বাকারা ২:২৩৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৩। সৎগুণ দেখে শাসক নির্বাচন করো। [সূরা বাকারা ২:২৪৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৪। দ্বিনের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই। [সূরা বাকারা ২:২৫৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৫। প্রতিদান কামনা করে দাতব্য বিনষ্ট করো না। [সূরা বাকারা ২:২৬৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৬। প্রয়োজনে তাদের সহযোগিতা করো। [সূরা বাকারা ২:২৭৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৭। সুদ ভক্ষণ করো না। [সূরা বাকারা ২:২৭৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৮। যদি ঋণীঅভাবগ্রস্তহয়তবে তাকে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও। [সূরা বাকারা ২:২৮০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১৯। ঋণের বিষয় লিখে রাখো। [সূরা বাকারা ২:২৮২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২০। আমানত রক্ষা করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২১। গোপন তত্ত্ব অনুসন্ধান করো না এবং পরনিন্দা করো না। [সূরা বাকারা ২:২৮৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২২। সমস্ত নবির প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করো। [সূরা বাকারা ২:২৮৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৩। সাধ্যের বাইরে কারো উপর বোঝা চাপিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:২৮৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৪। তোমরা পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১০৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৫। ক্রোধ সংবরণ করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৩৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৬। রূঢ় ভাষা ব্যবহার করো না। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৫৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৭। এই বিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করো। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৮। পুরুষ ও নারী উভয়ই তাদের কৃতকর্মের সমান প্রতিদান পাবে। [সূরা আল-ইমরান ৩:১৯৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>২৯। মৃতের সম্পদ তার পরিবারের সদস্যসের মাঝে বন্টন করতে হবে। [সূরা নিসা ৪:৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩০। উত্তরাধিকারের অধিকার নারীদেরও আছে। [সূরা নিসা ৪:৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩১। অনাথদের সম্পদ আত্মসাৎ করো না। [সূরা নিসা ৪১০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩২। যাদের সাথে রক্তের সম্পর্ক তাদের বিবাহ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৩। অন্যায়ভাবে কারো সম্পদ ভক্ষণ করো না। [সূরা নিসা ৪:২৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৪। পরিবারের উপর কর্তৃত্ব চালাবে পুরুষ। [সূরা নিসা ৪:৩৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৫। অন্যদের জন্য সদাচারী হও। [সূরা নিসা ৪:৩৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৬। কার্পণ্য করো না। [সূরা নিসা ৪:৩৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৭। বিদ্বেষী হয়ো না। [সূরা নিসা ৪:৫৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৮। মানুষের সাথে ন্যায়বিচার করো। [সূরা নিসা ৪:৫৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৩৯। একে অপরকে হত্যা করো না। [সূরা নিসা ৪:৯২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪০। বিশ্বাসঘাতকদের পক্ষ নিয়ে বিতর্ক করো না। [সূরা নিসা ৪:১০৫]             </i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪১। ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থেকো। [সূরা নিসা ৪:১৩৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪২। সৎকার্যে পরস্পরকে সহযোগিতা করো। [সূরা মায়িদা ৫:২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৩। সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। [সূরা মায়িদা ৫:২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৪। মৃত পশু, রক্ত ও শূয়োরের মাংসা নিষিদ্ধ। [সূরা মায়িদা ৫:৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৫। সৎপরায়ণ হও। [সূরা মায়িদা ৫:৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৬। অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাও। [সূরা মায়িদা ৫:৩৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৭। পাপ ও অবৈধ জিনিসের বিরুদ্ধে শ্রম ব্যয় করো। [সূরা মায়িদা ৫:৬৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৮। মাদক দ্রব্য ও আলকোহল বর্জন করো। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৪৯। জুয়া খেলো না। [সূরা মায়িদা ৫:৯০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫০। ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের উপাস্যদের গালমন্দ করো না। [সূরা মায়িদা ৫:১০৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫১। আধিক্য সত্যের মানদণ্ড নয়। [সূরা আন’আম ৬:১১৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫২। মানুষকে প্রতারণা দেওয়ার জন্য ওজনে কম দিও না। [সূরা আন’আম ৬:১৫২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৩। অহংকার করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:১৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৪। পানাহার করো, কিন্তু অপচয় করো না। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৫। সালাতে উত্তম পোশাক পরিধান করো। [সূরা আ’রাফ ৭:৩১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৬। অন্যদের ত্রুটিবিচ্যুতি ক্ষমা করো। [সূরা আ’রাফ ৭:১৯৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৭। যুদ্ধে পশ্চাদ্‌মুখী হয়ো না। [সূরা আনফাল ৮:১৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৮। যারা নিরাপত্তা কামনা করছে তাদের সহযোগিতা করো ও নিরাপত্তা দাও। [সূরা তওবা ৯:৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৫৯। পবিত্র থেকো। [সূরা তওবা ৯:১০৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬০। আল্লাহ্‌ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা ইউসুফ ১২:৮৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬১। যারা অজ্ঞতাবশত ভুলত্রুটি করে আল্লাহ্‌ তাআলা তাদেরকে ক্ষমা করবেন। [সূরা নাহ্‌ল ১৬:১১৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬২। প্রজ্ঞা ও উত্তম নির্দেশনা দ্বারা আল্লাহ্‌ তাআলার প্রতি আহ্বাব করা উচিত। [সূরা নাহ্‌ল ১৬:১১৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৩। কেউ কারো পাপের বোঝা বহন করবে না। [সূরা ইসরা ১৭:১৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৪। পিতামাতার সাথে সদ্ব্যবহার করো। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৫। পিতামাতাকে অশ্রদ্ধা করে কোনো কথা বলো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৬। অর্থ অপচয় করো না। [সূরা ইসরা ১৭:২৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৭। দারিদ্রের আশঙ্কায় সন্তানসন্ততিকে হত্যা করো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৮। অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৬৯। যে বিষয়ে জ্ঞান নেই তার অনুবর্তী হয়ো না। [সূরা ইসরা ১৭:৩৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭০। শান্তভাবে কথা বলো। [সূরা ত্বা-হা ২০:৪৪]     </i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭১। অনর্থ জিনিস থেকে দূরে থেকো। [সূরা মু’মিনুন ২৩:৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭২। অনুমতি ছাড়া কারো গৃহে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:২৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৩। যারা শুধু আল্লাহ্‌ তাআলার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেন তিনি তাদেরকে নিরাপত্তা দেন। [সূরা নূর ২৪:৫৫]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৪। বিনা অনুমতিতে পিতামাতার ব্যক্তিগত ঘরে প্রবেশ করো না। [সূরা নূর ২৪:৫৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৫। বিনয় সহকারে ভূপৃষ্ঠে বিচরণ করো। [সূরা ফুরকান ২৫:৬৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৬। এই পৃথিবীতে তুমি তোমার অংশকে উপেক্ষা করো না। [সূরা কাসাস ২৮:৭৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৭। আল্লাহ্‌র সাথে অন্য কোনো বাতিল উপাস্যকে ডেকো না। [সূরা কাসাস ২৮:৮৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৮। সমকামিতায় লিপ্ত হয়ো না। [সূরা আন্‌কাবুত ২৯:২৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৭৯। সৎকার্যের আদেশ করো এবং অসৎকার্য হতে নিষেধ করো। [সূরা লোকমান ৩১:১৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮০। দম্ভভরে ভুপৃষ্ঠে বিচরণ করো না। [সূরা লোকমান ৩১:১৮]    </i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮১। কণ্ঠস্বর অবনমিত রেখো। [সূরা লোকমান ৩১:১৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮২। নারীরা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। [সূরা আহ্‌যাব ৩৩:৩৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৩। আল্লাহ্‌ তাআলা যাবতীয় পাপ মোচন করে দিতে পারেন। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৪। আল্লাহ্‌ তাআলার অনুগ্রহ হতে নিরাশ হয়ো না। [সূরা যুমার ৩৯:৫৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৫। ভালো দ্বারা মন্দ প্রতিহত করো। [সূরা হা-মিম সাজদা ৪১:৩৪]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৬। যেকোনো বিষয়ে পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নাও। [সূরা শূরা ৪২:৩৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৭। মানুষের সাথে মানিয়ে চলার চেষ্টা করো। [সূরা হুজরাত ৪৯:৯]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৮। কাউকে পরিহাস করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৮৯। সন্দেহ থেকে বিরত থেকো। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯০। পরনিন্দা করো না। [সূরা হুজরাত ৪৯:১২]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯১। সবচেয়ে আল্লাহ্‌ভীরু ব্যক্তি সবচেয়ে সম্মাননীয়। [সূরা হুজরাত ৪৯:১৩]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯২। অতিথির সম্মান করো। [সূরা যারিয়াত ৫১:২৬]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>৯৩। দাতব্যকার্যে অর্থ ব্যয় করো। [সূরা হাদিদ ৫৭:৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৪। দ্বিনের মধ্যে বৈরাগ্যের কোনো স্থান নেই। [সূরা হাদিদ ৫৭:২৭]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৫। জ্ঞানীজনকে আল্লাহ্‌ তাআলা সুউচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করবেন। [সূরা মুজাদালাহ্‌ ৫৮:১১]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৬। অমুসলিমদের সাথে সদয় ও ন্যায় আচরণ করো। [সূরা মুমতাহিনাহ্‌ ৬০:৮]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৭। লোভ-লালসা থেকে সুরক্ষিত থেকো। [সূরা তাগাবুন ৬৪:১৬]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৮। আল্লাহ্‌ তাআলার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করো। তিনি মহাক্ষমাশীল ও অসীম দয়ালু। [সূরা মুযযাম্মিল ৭৩:২০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>৯৯। ভিক্ষুককে ধমক দিও না। [সূরা যুহা ৯৩:১০]</i></b><br><b><i> </i></b><br><b><i>১০০। অভাবগ্রস্তকে খাদ্যদানের প্রতি উৎসাহ প্রদান করো। [সূরা মা’ঊন ১০৭:৩]</i></b><br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhpqysvQB81LZPZml9tzx5K4rkHOR3VQoLiQNPjH6znp_QnT_M-L9agzm21Ovf-QZZLa1vm4rt0SftsofEPRd7HQNP2crDlu1oVWbI68SZnbTxY2aw8ACiqLaJl8fEpycWjJlpeD8kkXNw/s1600/FB_IMG_1508170078794.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhpqysvQB81LZPZml9tzx5K4rkHOR3VQoLiQNPjH6znp_QnT_M-L9agzm21Ovf-QZZLa1vm4rt0SftsofEPRd7HQNP2crDlu1oVWbI68SZnbTxY2aw8ACiqLaJl8fEpycWjJlpeD8kkXNw/s640/FB_IMG_1508170078794.jpg"> </a> </div>

পবিএ কোরআনের ১০০টি উপদেশবাণী :

🌹যা আপনার জিবনকে বদলে দেবে🌹 ১। তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না। [সূরা বাকারা ২:৪২] ২। সৎকার্য নিজে সম্পাদন করার পর অন্যদের করতে ...

Read more »

The Cat also respect Al-Quran SubhanAllah

<div style="width: 480px; height: 270px; overflow: hidden; position: relative;"><iframe frameborder="0" scrolling="no" seamless="seamless" webkitallowfullscreen="webkitAllowFullScreen" mozallowfullscreen="mozallowfullscreen" allowfullscreen="allowfullscreen" id="okplayer" width="480" height="270" src="http://youtube.com/embed/2k1g6O-HxRY" style="position: absolute; top: 0px; left: 0px; width: 480px; height: 270px;" name="okplayer"></iframe></div><br />via <a href="http://ift.tt/16Xitlp">IFTTT</a>

The Cat also respect Al-Quran SubhanAllah

via IFTTT

Read more »

তবুও কি তোমরা বুঝবে না? (আল-কুরআন)

<p dir="ltr"><b><i>আল্লাহ সুবহানুতায়ালা বান্দাকে কতভাবে সতর্ক করেছে, বুঝিয়েছে আহ তাও বান্দাগন বুঝে না। হায় আফসোস আমাদের জন্য :</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>لَقَدْ أَنزَلْنَآ إِلَيْكُمْ كِتَبًۭا فِيهِ ذِكْرُكُمْ ۖ أَفَلَا تَعْقِلُونَ</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ ও মর্যাদা রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?</i></b><br><b><i>[সূরা আল আম্বিয়া, ২১ : ১০]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>وَقَالَ ٱلرَّسُولُ يَرَبِّ إِنَّ قَوْمِى ٱتَّخَذُوا۟ هَذَا ٱلْقُرْءَانَ مَهْجُورًۭا</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>আর রাসূল বলবে, হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে৷</i></b><br><b><i>[সূরা আল ফুরকান, ২৫ : ৩০]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>كِتَبٌ أَنزَلْنَهُ إِلَيْكَ مُبَرَكٌۭ لِّيَدَّبَّرُوٓا۟ ءَايَتِهِۦ وَلِيَتَذَكَّرَ أُو۟لُوا۟ ٱلْأَلْبَبِ</i></b></p><p dir="rtl"><b><i>আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে৷</i></b><br><b><i>[সূরা সাদ, ৩৮ : ২৯]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>সুরা আনফাল ২০ থেকে ২২ নং আয়াতঃ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَرَسُولَهُ وَلَا تَوَلَّوْا عَنْهُ وَأَنْتُمْ تَسْمَعُونَ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i><br></i></b><b><i>(২০) হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য কর এবং (তার কথা) শ্রবণ করার পরেও তার (আনুগত্য) হতে মুখ ফিরিয়ে নিয়ো না।</i></b><b><i><br></i></b></p><p dir="ltr"><b><i>وَلَا تَكُونُوا كَالَّذِينَ قَالُوا سَمِعْنَا وَهُمْ لَا يَسْمَعُونَ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i><br></i></b><b><i>(২১) আর তোমরা তাদের মত হয়ো না যারা বলে, ‘শ্রবণ করলাম’ অথচ তারা শ্রবণ করে না।</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>إِنَّ شَرَّ الدَّوَابِّ عِنْدَ اللَّهِ الصُّمُّ الْبُكْمُ الَّذِينَ لَا يَعْقِلُونَ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i><br></i></b><b><i>(২২) নিশ্চয় আল্লাহর নিকট তারা নিকৃষ্টতম জীব বধির ও বোবা; যারা কিছুই বোঝে না।</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>এই কথাটিকেই কুরআনের অন্যত্র এভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে।</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>{لَهُمْ قُلُوبٌ لاَّ يَفْقَهُونَ بِهَا وَلَهُمْ أَعْيُنٌ لاَّ يُبْصِرُونَ بِهَا وَلَهُمْ آذَانٌ لاَّ يَسْمَعُونَ بِهَا أُوْلَئِكَ كَالأَنْعَامِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ أُوْلَئِكَ هُمُ الْغَافِلُونَ} </i></b></p><p dir="rtl"><b><i>অর্থাৎ, তাদের হৃদয় আছে, কিন্তু তা দিয়ে তারা উপলব্ধি করে না, তাদের চক্ষু আছে, কিন্তু তা দিয়ে তারা দর্শন করে না এবং তাদের কর্ণ আছে, কিন্তু তা দিয়ে তারা শ্রবণ করে না। এরা চতুষ্পদ জন্তুর ন্যায়; বরং তা অপেক্ষাও অধিক বিভ্রান্ত! তারাই হল উদাসীন। (সূরা আ’রাফ ১৭৯ আয়াত)</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক' </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন।</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]</i></b></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgbrHn5A5BpIQC_6EYIkeoxQrU95Ba1LHl0cJbVO1g3PubTj7lBAqlBjObmoDiQ0YKQLtUtCioqUUK1HrZGhe65MaIRc20Xsvj_2hLaecj5JRtYLGUtgQqAJWxJDuG8JLvo9J0jWSKV54/s1600/LJ2m3L4.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgbrHn5A5BpIQC_6EYIkeoxQrU95Ba1LHl0cJbVO1g3PubTj7lBAqlBjObmoDiQ0YKQLtUtCioqUUK1HrZGhe65MaIRc20Xsvj_2hLaecj5JRtYLGUtgQqAJWxJDuG8JLvo9J0jWSKV54/s640/LJ2m3L4.jpg"> </a> </div>

তবুও কি তোমরা বুঝবে না? (আল-কুরআন)

আল্লাহ সুবহানুতায়ালা বান্দাকে কতভাবে সতর্ক করেছে, বুঝিয়েছে আহ তাও বান্দাগন বুঝে না। হায় আফসোস আমাদের জন্য : لَقَدْ أَنزَلْنَآ إِلَيْكُمْ كِ...

Read more »

ডঃ জাকির নায়েক এর শিক্ষক আহমদ দিদাদ মিলাদুন্নবী (দুরুদ) পালন করতেন :

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> ডঃ জাকির নায়েক মাওলিদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বিদআত বলে অথচ তার উস্তাদ মাওলিদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) পালন করতেন।</div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><br /></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><iframe allowfullscreen="" class="YOUTUBE-iframe-video" data-thumbnail-src="https://i.ytimg.com/vi/3hrY8aRyy5Q/0.jpg" frameborder="0" height="266" src="https://www.youtube.com/embed/3hrY8aRyy5Q?feature=player_embedded" width="320"></iframe></div><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"><iframe allowfullscreen="" class="YOUTUBE-iframe-video" data-thumbnail-src="https://i.ytimg.com/vi/bj8F1qv25dk/0.jpg" frameborder="0" height="266" src="https://www.youtube.com/embed/bj8F1qv25dk?feature=player_embedded" width="320"></iframe></div><br /></div>

ডঃ জাকির নায়েক এর শিক্ষক আহমদ দিদাদ মিলাদুন্নবী (দুরুদ) পালন করতেন :

 ডঃ জাকির নায়েক মাওলিদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে বিদআত বলে অথচ তার উস্তাদ মাওলিদুন্নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) পালন...

Read more »

প্রত্যেক প্রাণিকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবেঃ

<p dir="ltr"><b><i>আল-কুরআন থেকেঃ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন,</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>1.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘প্রত্যেক প্রাণিকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আর কিয়ামতের দিন তোমাদের পরিপূর্ণ প্রতিদান দেওয়া হবে। তারপর যাকে দোজখ থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সেই হবে সফলকাম। "আর পার্থিব জীবন ধোঁকার বস্তু ছাড়া কিছুই নয়।"</i></b><br><b><i>[সুরা আল ইমরান : আয়াত ১৮৫]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>2.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘প্রত্যেক প্রানীকেই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভালো দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি এবং আমারই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।’ </i></b><br><b><i>[সুরা আম্বিয়া : আয়াত ৩৫]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>3.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘তোমরা যেখানেই থাক না কেন, মৃত্যু অবশ্যই তোমাদেরকে পাকড়াও করবে। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও।’ </i></b><br><b><i>[সুরা আন নিসা : আয়াত- ৭৮]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>4.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>'আল্লাহই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু দেন। তোমাদের সমস্ত কাজই, তোমরা যা কিছুই কর না কেন, আল্লাহ সবকিছুৃই দেখেন।’ </i></b><br><b><i>[সুরা আল ইমরান : আয়াত ১৫৬]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>5.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘আপনি কি তাদেরকে দেখননি, যারা মৃত্যুর ভয়ে নিজেদের ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছিলেন? অথচ তারা ছিল হাজার হাজার। তারপর আল্লাহ তাদেরকে বললেন মরে যাও। তারপর তাদেরকে জীবিত করে দিলেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ মানুষের উপর অনুগ্রহকারী। কিন্তু অধিকাংশ লোক শুকরিয়া প্রকাশ করে না।’ </i></b><br><b><i>[সুরা বাকারা : আয়াত ২৪৩]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>6.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘বলুন, তোমরা যে মৃত্যু থেকে পলায়ন কর, সেই মৃত্যু অবশ্যই তোমাদের মুখামুখি হবে, অতঃপর তোমরা অদৃশ্য, দৃশ্যের জ্ঞানী আল্লাহর কাছে উপস্থিত হবে। তিনি তোমাদেরকে জানিয়ে দিবেন সেসব কর্ম, যা তোমরা করতে।’ </i></b><br><b><i>[সুরা আল জুমুআহ : আয়াত ৮]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>7.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘যখন তাদের কারও কাছে মৃত্যু আসে, তখন সে বলে, হে আমার পালনকর্তা! আমাকে পুনরায় (দুনিয়াতে) প্রেরণ করুন। যাতে আমি সৎকর্ম করতে পারি, যা আমি করিনি। কখনই নয়, এ তো তার একটি কথার কথা মাত্র। তাদের সামনে পর্দা আছে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত।’ </i></b><br><b><i>[সুরা আল মুমিনুন : আয়াত ৯৯-১০০]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>8.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘ফেরেশতারা তাদের জান এমতাঅবস্থায় কবজ করে যে, তারা নিজেদের উপর জুলুম করেছে। তখন তারা অনুগত্য প্রকাশ করবে যে, আমরা তো কোনো মন্দ কাজ করতাম না। হ্যাঁ, নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয় অবগত আছেন, যা তোমরা করতে। অতএব, জাহান্নামের দরজাসমূহে প্রবেশ কর, এতেই অনন্তকাল বাস কর। আর অহংকারীদের আবাসস্থল কতই নিকৃষ্ট।’ </i></b><br><b><i>[সুরা নাহল : আয়াত ২৮-২৯]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>9.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘প্রত্যেক ব্যক্তির নির্ধারিত সময় যখন উপস্থিত হবে, তখন আল্লাহ কাউকে অবকাশ দেবেন না। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে বিষয়ে খবর রাখেন।’ [সুরা মুনাফিকুন : আয়াত ১১]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>10.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>‘এ মাটি থেকেই আমি তোমাদের সৃজন করেছি, এতেই তোমাদের ফিরিয়ে দিবো এবং পুনরায় এ থেকেই আমি তোমাদের উঠাইব’ [সূরা ত্বাহা : ৫৫]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>11.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"ফেরেশতা যখন তাদের মুখমন্ডল ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করতে করতে প্রাণ হরণ করবে, তখন তাদের অবস্থা কেমন হবে?" </i></b><br><b><i>[সূরা মুহাম্মদ, আয়াত: ২৭]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>12.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"আর যদি তুমি দেখ, যখন ফেরেশতারা কাফেরদের জান কবজ করে; প্রহার করে, তাদের মুখে এবং তাদের পশ্চাদদেশে আর বলে, জ্বলন্ত আযাবের স্বাদ গ্রহণ কর।" </i></b><br><b><i>[সূরা আল আনফাল, আয়াত: ৫০]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>13.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের পালনকর্তা আল্লাহ, অতঃপর তাতেই অবিচল থাকে, তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হয় এবং বলে, তোমরা ভয় করো না, চিন্তা করো না এবং তোমাদের প্রতিশ্রুত জান্নাতের সুসংবাদ শোন।" </i></b><br><b><i>[সূরা হা-মীম সিজদাহ্, আয়াত: ৩০]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>14.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"ফেরেশতা যাদের জান কবজ করেন তাদের পবিত্র থাকা অবস্থায়, এই বলে যে, তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক। তোমরা যা করতে, তার প্রতিদানে জান্নাতে প্রবেশ কর ।" </i></b><br><b><i>[সূরা নাহল, আয়াত: ৩২]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>15.</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>"হে প্রশান্ত মন, তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।" </i></b><br><b><i>[সূরা আল ফজর, আয়াত: ২৭-২৮]</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>আল-হাদিস থেকেঃ</i></b></p><p dir="ltr"><b><i>রাসূলুল্লাহ সা: ইরশাদ করেন, ‘তোমরা পার্থিব সুখ-সম্পদ ও স্বাদ ধ্বংসকারী মৃত্যুকে খুব বেশি করে স্মরণ করো’ (তিরমিজি শরিফ)। </i></b></p><p dir="ltr"><b><i>নবীজী আরো ইরশাদ করেন, ‘ওই ব্যক্তি সবচেয়ে বুদ্ধিমান, যে মৃত্যুকে সর্বাধিক স্মরণ করে এবং সেজন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করে’ (ইবনে মাজাহ)। </i></b></p>

প্রত্যেক প্রাণিকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবেঃ

আল-কুরআন থেকেঃ মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, 1. ‘প্রত্যেক প্রাণিকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে। আর কিয়ামতের দিন তোমাদের পরিপূর্ণ ...

Read more »