Lecture: রাসুল (সা) কি আমাদের মত মানুষ?
By (Masum Billah Sunny)

হযরত আব্দুল্লাহ্‌ ইবনে আমর (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, প্রিয়নবী(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, “আমি তোমাদের কারো মত নই।” (বুখারী ১/২৬৩ আবূ দাউদ/১৩৭)

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুযূর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আমি তোমাদের অনুরূপ নই।”(বুখারী ১/২৬৩, ফতহুল বারী ৪/১৬৪)

হযরত আবূ সাঈদ খুদুরী (রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলে কারীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আমি আকৃতিগতভাবে তোমাদের মত নই।” (বুখারী ১/২৬৩, ফতহুল বারী ৪/১৬৫)

হযরত আবূ হুরায়রা(রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, হুযুর রাহমাতুল্লিল আলামীন (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, “তোমাদের মধ্যে আমার অনুরূপ কে রয়েছে?” (বুখারী ১/২৬৩, ফতহুল বারী ৪/১৬৭)


বিশেষ সতর্কতা :- এই lecture এর প্রত্যেকটা লাইন পরের লাইনেন সাথে সংযুক্ত কোন Gap দিলে কিছু নাও বুঝার আশংকা থাকতে পারে।
তাই এলো পাথারি লাইন ছারলে মিলাতে গিয়ে ভুল করার আশংকা রয়েছে।

‘say: i am a man (bashar) like you(bt u doesn’t like me), it is revealed (WAHI) to me that your god is One God’.(41:6)

“Say! I am a human being like you,”

similar recitation::
[K’af 18:110]
[Mominun 33-34]
[Hamim sijdah 6]
[Ibrahim 11]
[3:144]

——–EXPLAINATION of these ayahs——-

——আয়াত গুলোর ব্যখ্যা ——

বাশার শব্দের সঠিক অর্থ ব্যাখ্যা করা হল :-

♦যেমন কবি বলেছেন–

محمد بشر ليس كالبشر ياقوت حجر ليس كالحجر

অর্থ – হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাশার তবে তিনি অন্য বাশারের মত নন,যেমন ইয়াকুত পাথর, অন্য পাথরের মত নয়।”

♦আসুন হাদীস শরীফের দলীল গ্রহণ করি !

عن عبدالله بن عمرو رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم لست كاحد منكم

অর্থ- হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত। হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন , আমি তোমাদের কারো মত নই !”

দলীল-
√ বুখারী শরীফ- কিতাবুস সিয়াম- ১ম খন্ড ২৬৩ পৃষ্ঠা – হাদীস ১৮৪০

√ মুসলিম শরীফ ১৫৮৭

√ আবু দাউদ শরীফ/১৩৭

♦আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে–

عن عبد الله بن عمر رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم اني لست مثلكم

অর্থ- হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত। হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের অনুরুপ নই।”

দলীল-
√ বুখারী শরীফ – কিতাবুস সিয়াম – ১ খন্ড ২৬৩ পৃষ্ঠ

√ ফতহুল বারী ৪/১৬৪

♦হাদীস শরীফে আরো বর্নিত আছে-

عن ابي سعيد رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم اني لست كهيتكم

অর্থ : হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আমি ছুরতান বা আকৃতিগত ভাবেও তোমাদের মত নই।”

দলীল–
√ বুখারী ১/২৬৩

√ ফতহুল বারী ৪/১৬৫

♦আরো বর্নিত আছে-

عن ابي هريرة رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي الله عليه و سلم ليكم مثلي

অর্থ- হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, তোমাদের মধ্যে আমার অনুরূপ কে রয়েছো ?

দলীল-
√ বুখারী শরীফ ১/২৬৩

√ ফতহুল বারী ৪/১৬৭


♦খলীফাতুল মুসলিমিন, বাবুল ইলম ওয়াল হিকাম হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন–

لم ارقبله و لا بعده مثله

অর্থ : আমি হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্বে এবং পরে উনার মত আর কাউকে দেখিনি !”

দলীল–
√ তিরমীযি শরীফ – ২য় খন্ড ২০৫ পৃষ্ঠা- হাদীস নম্বার ৩৬৩৭

♦বিখ্যাত ইমাম, ইমামে আযম,ইমামুল আইয়িম্মা, তাবেয়ী, হযরত ইমাম আবু হানীফা রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন–

والله ياسين مثلك لم يكن
في العالمين وحق من انباك

অর্থ – আল্লাহ পাক উনার কসম ! হে ইয়াসিন ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সারা জাহানে আপনার কোন মেছাল নাই !”

দলীল-
√ কাসীদায়ে নু’মান লি ইমাম আবু হানীফা -৩৭ নং পংক্তি

হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে তুলনাতো দূরের কথা পূর্ববর্তী ইমামগন উনাদের বয়োজৈষ্ঠ ইমামদের প্রসংশা করে কি বলেন দেখেন !
♦ইমাম মুসলিম রহমাতুল্লাহি আলাইহি ইমাম বুখারী রহমাতুল্লাহি আলাইহি কে লক্ষ্য করে বলেন–

اشهد انه ليس في الدني مثلك

অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, পৃথিবীতে আপনার মেছাল বা আপনার মত আরেকজন নাই !

দলীল-
√ মীযানুল আখবার ৪৮ পৃষ্ঠা




♦ হযরত হাওয়া (আঃ সাঃ) আদম সন্তান নন এবং কোন বীর্য দ্বারা সৃষ্টি নয়। তিনি হযরত আদম(আঃ সাঃ) এর বাম পাজরের হাড় দ্বারা সৃষ্টি। (দেখুন তাফসীরে জালালাইন শরীফ) কিন্তু তিনিও মানুষ ছিলেন।

♦ হযরত ঈছা ( আঃ সাঃ)কোন বীর্য দ্বারা সৃষ্টি নন কারণ তাঁর পিতা নেই। তিনি আল্লাহর রুহ যা হযরত জিব্রাইল (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ফুক দিয়ে হযরত মরিয়ম (আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর মধ্যে দান করেছিলেন। তা দ্বারা সৃষ্টি কিন্তু তিনিও মানুষ ছিলেন।

♦ তদ্রুপ নবী করীম(সাল্লাল্লা হু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও মাখলুক এমনকি হযরত আদম (আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর সৃষ্টির হাজার হাজার বছর পূর্বে যখন মাটি পানি কিছুই ছিলনা তখন আল্লাহর নূর দ্বারা সৃষ্টি।

♦ওহাবীরা এই আয়াত কপি-পেষ্ট করে সব সময়

قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا
110
অর্থঃ বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।

♦এখানে আরবী শব্দ بَشَرٌ (বাশার) দ্বারা এরা শুধুমাত্র মানুষ বুঝাতে চায়। অথচ সূরা মরিয়মের আয়াত – ১৭ তে بَشَرً (বাশার) দ্বারা ফেরেস্তাকে বুঝানো হয়েছে। দেখুন মূল আরবী রেওয়াত সহ

فَاتَّخَذَتْ مِن دُونِهِمْ حِجَابًا فَأَرْسَلْنَا إِلَيْهَا رُوحَنَا فَتَمَثَّلَ لَهَا بَشَرًا سَوِيًّا
অর্থঃ আমি আমার রুহ (হযরত জিব্রাইল আঃ) কে তাঁর (হযরত মরিয়ম) প্রতি প্রেরণ করেছি, অতঃপর সে (জিব্রাঈল আঃ) তাঁর সামনে একজন পূনাঙ্গ সুঠোম \”বাশার\” বা মানুষ এর আকৃতিতে আত্ম প্রকাশ করেছেন।

♦ওহাবীরা কি এখন বলবে ফেরেস্তারা (হযরত জীব্রাইল আলাইহিস সালাম) আমাদের মত মানুষ? কখনও নয়।
সুতরাং, এর দ্বারা বুঝা গেল بَشَرٌ (বাশার) শব্দ দ্বারা মানুষ বুঝায় না বরং মনুষ্য আকৃতি বুঝায়।

ওহাবী সাধারণ মানুষদের ধোঁকা দিয়ার জন্য এক আয়াত উল্লেখ করে এবং অপর আয়াত গোপন করে।
♦আবদুল হক মোহাদ্দেস দেহলবী (মাদারিজুন নবুওত)কিতাবে প্রথম খন্ডের এজালাতুশ সুবহাত অধ্যায়ে বলেন :قل انماانابشرمثلكم
ও কোরানে এইরূপ যতগুলি আয়াত এসেছে,এইগুলি আয়াতে মুতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।

♦আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ুতী (রহ)”আল এত্কান কি উলুমুল কোরান” ২খন্ড ২য ও ৩য পৃষ্টা তে বলেন আল কোরআনে যে সমস্ত আয়াতেمثلكم শব্দটি এসেছে, এইগুলি আয়াতে মতাসাবিহাতের আওতাভুক্ত।
মতাসাবিহাত এর অর্থ আল্লাহ এবং রাসুল ছাড়া কেও জানেনা,তাই সর্বসন্মতিক্রমে এই আয়াত দ্বারা কোনো দলিল হতে পারেনা।

♦আল্লাহ তায়ালা মতাসাবিহাত আয়াত সম্পর্কে বলেন :-

“যাদের অন্তরে কপটতা রযেছে,তারাই কেবল মতাসাবিহাত এর দলিল গ্রহণ করেন “আল কোরান “
হজরত জিব্রিয়াল (আ ) নবীজির নিকট মানুষ রূপে আসতেন ,তাই বলে কি জিব্রাইল মানুষ?
যুগে যুগে নবীদের কে আমাদের মত বলেছেন ,কাফেররা (সুরা শুরা /সুরা ইয়াসিন)

♦জালালউদ্দিন রুমী মসনবী সরীফে বলেন- অনুবাদ :
কাফিররাই হজরত মুহাম্মদ (দ:) কে বশর বলেছিল ,কিন্তু তারা দেখে না যে, তিনি চন্দ্র কে দিখন্ডিত করেছিল,
তারা বলেছিল “আমরা যেমন বশর নবীও আমাদের মত বশর” যেমন-ঘুমাই ,পানাহার করে ,
তারা অগাত ছিল যে ,আমাদের এবং নবীদের মধ্য বেশুরম পার্তক্য রযেছে।

♦মূর্খদের সাথে তর্ক করতে নিষেধ করা হয়েছে কারন তাদের বদ আকিদার জন্য । সূরা কাহাফ ১১০ নং আয়াতের ব্যাখ্যা আমি  দিচ্ছি ।আশা করি সবাই একমত হবেন।

1.Question:-রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
কি ইনসান নাকি ফেরেশতা ?
Ans:- হ্যাঁ.নিশ্চই তিনি ইনসান।

2.Question:- তাহলে আহলে সুন্নত রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
যে ইনসান এটা মানে না কেন?
Ans:- আহলে সুন্নত আর ওহাবীদের কথায় ছোট একটা প্যাচঁ আছে যা বিশাল ভুল তাই মানে না ।

3.Question:- প্যাচঁটা কি বলবেন কি?
Ans:- তিনি বেমিসাল মাখলুক ।তাই আমাদের মত বলা মানে আমাদের সাথে তুলনীয় ।রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
কে খাট করা হবে । নাউযুবিল্লাহ

4.Question:- তাহলে আল্লাহ আল কোরআনে আমাদের মত বলেছেন কেন ?
Ans:- এর শানে নুযুল গুলো এক এক করে বলুন তো আমাকে তখন নিজেই বুঝে যাবেন ।

5.Question:-আমাকে একটু বুঝিয়ে বলুন ভাই ?
Ans:- দেখুন :
($) ঈসা(আ) এর কিছু মোজেযা ছিল কিন্তু তাই দেখে ওনাকে ইশ্বরের পুএ বলা শুরু করল সবাই ।রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
কে যেন এমনকিছু না মনে করেন সেজন্য কিছু হাদিসে নবী এবং মানুষ এর বেশি না ভাবার জন্য সতর্কও করেছেন ।এর মানে এটাই সীমার বাইরে গিয়ে কেউ যেন কুফরি না করেন ।


($) রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
এর পুরু জিন্দেগি অসিম মোজেযার সাগর তাই দেখে কাফিররা ফতোয়া দিল জাদুকর, রহমতের নবীকে সাধারন মানুষ ভয় পেয়ে দূরে সরতে থাকে তখন সেই পরিস্থিতিতে আল্লাহ কি ওনাকে শিখিয়ে দিয়ে এই আয়াত নাযিল করবেন না যে::

বলুন””হে রাসূল ! আমিও তোমাদের মত মানুষ “”
AL-QURAN

আমাকে উত্তর দিন এ ছাড়া আর কি শ্রেষ্ঠ উত্তর ছিল আল্লাহ কি এমতবস্থায় এই আয়াত নাযিল করবেন না ?

($) বিশ্ববিখ্যাত তফসির রুহুল বয়ান ও জালালাইন শরীফ এ আর ও বলা হয়েছে,”
আল্লাহ নিজে এই কথা বলে রাসুল কে উদারতা শিক্ষা দিয়েছেন।

6.Question:- তাহলে রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
তো মানুষ ছিলেন এটা কিভাবে বলা আদব হবে ?
Ans:- এই ভাবে বলবেন যে রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
মানুষ ছিলেন কিন্তু বেমিসাল মাখলুক ।যিনি মর্যাদা পবিত্রতা আখলাক সৌন্দর্য অন্তর বাহির আপাদমস্তকের পবিত্রায় আর সম্মানে কোন দিক দিয়ে কোন দিন আপনে আমার মত নয় ।

Lets see with evidance of Quran hadith–

আসুন এবার কুরান হাদিসের আলুকে যুক্তিসহ মিলিয়ে নেই –

♦–আমিও তোমাদের মত মানুষ এই কথার ব্যাখ্যা–♦

বলুন ,” আমি ও তোমাদের মত মানুষ (কিন্তু তোমরা আমার
মত না) ..আমার নিকট ওহী আসে যে তোমাদের ইলাহ এ এক মাত্র
ইলাহ।”
★হামীম- সিজদাহ ৬
★কাহাফ -১১০
” তাদের পয়গাম্বর গণ বললেন,”আমরা ও তোমাদের মতই
মানুষ ….”
★ইব্রাহীম -১১

—~~­~~~~~———-­———-

“”ওরা বললো,” তোমরা তো আমাদের মতই মানুষ..দয়া ময়
আল্লাহ্‌ তো কিছুই অবতীর্ণ করেন নি…”
★ইয়াছিন ১৫
★ইব্রাহীম ১০
★শুয়ারা- ১৮৬
★হুদ ২৭

—————­—-~~~~~~—

” যদি তোমরা তোমাদের মতই এক জনের আনুগত্য কর তবে
নিশ্চিত রুপেই তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে…”
★মুমিনুন ৩৪

—————­——-~~~~~~

“”” তিনি- পুরা- মাটির মত শুকনো মাটি দারা মানুষ কে সৃষ্টি
করেছেন “
★আর-রাহমান ১৪
” কাদা -মাটি-থেকে তিনি মানুষ কে সৃষ্টি করেছেন “
★আস-সিজদাহ ৭

—————­—-~~~~~~~~~

♦” ওয়া খালাক তো মুহাম্মাদান মীন নুরী ওয়াযহিয়া ” অর্থাৎ ” আমি আমার হাবীব কে আমার নিজ নূর থেকে সৃষ্টি করেছি “।
★হাদিস-এ-কু­দসি

♦ অনেক গুলো হাদিস একত্র করে সংক্ষেপে দিলাম♦
Note: চাইলে নেট এ সার্চ করে সত্যতা যাচাই করে নিতে পারেন

বহু সাহাবীগনের সনদে এই হাদিস গুলো সব বর্নিত হয়েছে যা বিষয়বস্তু অনুসারে মুল বাক্যগুলোই শুধু একসাথে দেয়া হল :-

হযরত মুহাম্মাদ(সা:) বলেন ,”
....তোমাদের কে আছো আমার মত ?”
......”আমি তোমাদের কারো মত না ! “
.......” তোমাদের কেহ আমার অনুরূপ( সাদ্রিস,শামিল,এ­ক রকম) না,
আমি যখন রাতে ঘুমাই তখন আল্লাহ্‌ আমাকে আহার করান এবং পান করান! “

—————­—-~~~~~~~~~~~­—————­–
Referance:-
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348
~~Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 347

—————­~~~~~~~~~~~———————

♦Point1:::-((( Different kalema ))))–
(Differanec of sariyah)

All muslim::: read kalema(((( there is no God except Allah and Hozrot Mohammad(sm) is His Rasul ))))))

Rasul(sm) :: ((( There is no God except Allah and I am His Rasul )))

if any1 read kalema like dis with bliv he’ll kafir…….

♦Point2::–

((( kalema sahadat ”” Ashado allah ilaha illallaho wahdaho la sarikalaho wa ashado anna Mohammadan ABDUHO wa rasul ho )))

(Totallay made him(sm) as a prestige & sariyah)


All creations :: is A’BD/ABDUL means the sarvents who always want to keep Allah happy……

Rasul(sm) :::– ABDUHO is only only only used in case of 1 sarvent He is Habib of Allah…..Allah always want to keep whom Happy…………

♦Point 3:::–((( SALAT ))–
(Differance of sariyah))

All muslim :::– 5 times Salat is FARAZ

Rasul(sm) ::: 6 times salat was FARAZ including TAHAJJUT………

♦Point 4:::— ((( NIKAH/MARRIAGE ))))—
(Defferance of sariyah)

All muslim ::: can keep 4 wife……

Rasul(sm):: marraige 12 women who r The MOTHER of all bealivers………..

♦Point 5::— ((( shadow )))—
(Defferance of Physical criteria)

All creations ::: have shadow

Rasul(sm) ::: had not any shadow

((( All know that our Beloved Rasul(sm) Had no any Shadow Beacause his Feet to Head was NOOR -
—-Asraf Ali Thanvi~Sokore niyamot P 39
—-Molla Ali kari(Rah) in Miskat sorhe mirkat )))

♦Point 6:– ((( Urine/posrab mubarok )))–
(Defferance of physical criteria)

All muslim ::: any1’s urine is haram to drink if any1 say halal it will kofr.

Rasul(sm) ::: Umme Aiman(Ra) drank urine of Rasul(sm) for that Jahannam become Haram for Umme Aiman…

♦Point 7:::–((( Blood ))))—-

(Differance of Physical & Sariah’s criteria)

All muslim::: It is Haram to drink any1’s Blood…………
In al quran…….

[Mayidah 3]
[Nazam 118]
[Bakara 173]
[Nahol 115]

Rasul(sm) ::: Malek Ibn Sina(ra) (1 sahabi) drank Rasul’s Blood …….

Jahannam became Haram for him……why it was not haram for him if he would a human like us….

♦Point8:: (((( Rasul(sm). ‘S prestige is Above of all )))–
(Differance of prestige)

Human,
Muslim,
Momin,
Awlia,
Gaous,
Kotob,
Abdal,
Gaousul azom,
Salehin,
Sahedin,
Sohada,
Siddikin,
Tabe tabeye,
Tabeye,
Sahabi,
Ambiya,
Rasul,
Khatemun-nabeyin(sm)

((( I just give some stage here,and here serial also not maintained much good ,,,thus the most uper stage our beloved prophet(sm). )))

♦Point 9 ::- (( Al Quran sent to Mohammad(sm). ))-
(Its diferance of prestige )
not upon us

♦Point 10::—

((( Was our Rasul(sm) human like us?I mean is there any Misal/compare of Rasul(sm) with any1 )))

(Its diferance of Both prestige & Physical criteria)

Ans::

——“WHO AMONG YOU IS LIKE ME?”—–

((((1)))) Narrated Anas (RA):

The Holy Prophet صلى الله عليه و آله وسلم fasted Al-Wisal on the last days of the month. Some people did the same, and when the news reached the Prophet صلى الله عليه و آله وسلم
he said, ” If the month had been prolonged for me, then I would have fasted Wisal for such a long timethat the most exaggerating ones among you wouldhave given up their exaggeration.

[ Bukhari sarif , Volume 9, Book 90, Number 347]


((((2)))) I am not like you ; my Lord always makes me eat and drink.”
[Bukhari sarif,Volume 9, Book 90, Number 348]

((((3))))) Narrated Abu Huraira:

Allah’s Apostle forbade Al-Wisal. The people said (to him),
“But you fast Al-‘Wisal,”

He said,
“Who among you is like me ?

When I sleep (at night), my Lord makes me eat anddrink. But when the people refused to
give up Al-Wisal, he fasted Al-Wisal along with them for two days and then they saw the crescent whereupon the Prophet said, “If the crescent had not appeared I would have fasted for a longer period,” as if he intended to punish them herewith.

(((4)))). The Nobel Quran:

“And the chiefs of those people who disbelieved and belied the presence of the Hereafter and whom We gave comfort in the life of the world, said, ‘he isnot but a man like you, he eats of that what you eat and drinks of at what you drink .” [23:33]

Allah(SWT) in the Quran mentions and quotes kuffar saying to the Prophets(PBUH) you are a manlike us to deny their Prophethood, to quote just three out of many

:::::::the unbealiver kafir’s opinion about rasul(as):::::

——Namrood and company says to Ibraheem (A)you are a man(bashar) like us. (11:27)

——-Firaun and company says to Moosa (A) you are a man(bashar) like(missal) us.(26:186)

——-Abu Jahal and co says to Muhammad Mustafa(S): you are a man (bashar) like(missal) us.

((((((5)))))) Hazrat Abu Hurairah (R.A) states that when the Beloved Prophet (s.a.w) smiled, the walls use to glow with his Noor.

- (Muwahibul Laduniya; Shifa Shareef)

((((6)))))) Ummul Mumineen, Hazrat Aisha (R.A) is recorded to have said: “In total dark nights,I used to put the thread into a needle with the help of the Noor of Rasulallah (s.a.w).”
– (Shara Shifa Bar Hashia Naseemur Riaz)

(((((7)))))) Hazrat Anas (R.A) states that the day in which the Rasulallah (s.a.w) arrived in Madinatul Munawwarah, everything in Madinatul Munawwarah became bright through his Noor.

- (Tirmizi Shareef; Ibn Majah)


(((((8))))))“ Muhammad صلى الله عليه و آله وسلم was born without an umbilical (navel) cord, circumcised and his body miraculously pure and clean without any kind of blood or dirt on it.”
(Ibn Hisham, Sirat al Nabi – Ibn Sa’d, Kitab ul-Tabaqat ul-Kabir)

Hadith from sahih Bukhari Sarif~~

~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.182
—————-
Narrated Anas:

The Prophet said, “Do not practice al-Wisal (fasting continuously without breaking one’s fast in the evening or eating before the following dawn).” The people said to the Prophet, “But you practice al-Wisal?”The Prophet replied, ” I am not like any of you , for I am given food and drink (by Allah) during the night.” (Qala: Lastu Ka ahadin minkum).

~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.183
——-

Narrated Abdullah Ibn Umar:
Allah’s Apostle forbade al-Wisal. The people said(to him),”but you practice it?” He said, ” I am not like you , for I am given food and drink by Allah.” (Qala: Inni lastumithlikum).

::::::::::
~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.184
———

Narrated Abu Sa’id:
That he had heard the Prophet saying, “Do not fast continuously (practice al-Wisal), and if you intend to lengthen your fast, then carry it on only till the Suhur (before the following dawn).” The people said to him,”But you practice (Al-Wisal), O Allah’s Apostle!” He replied, ” I am not similar to you , for during my sleep I have One Who makes me eat and drink.” (Qala: Inni lastu ka Hay’atikum).

~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.185
———
Narrated Aisha:
Allah’s Apostle forbade al-Wisal out of mercy to them. They said to him, “But you practice al-Wisal?” He said,” I am not similar to you , for my Lord gives me food anddrink.” (Qala: Inni lastu ka Hay’atikum)

~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.187

————

Narrated Abu Huraira:
The Prophet said twice, “(O you people) Be cautious! Do not practice al-Wisal.” The people said to him, “But you practice al-Wisal?” The Prophet replied, “My Lord gives me food and drink during my sleep. Do that muchof deeds which is within your ability .”

~~Sahih al-Bukhari Hadith: 3.188
—————

Narrated Abu Said al-Khudri:
Allah’s Apostle said, “Do not fast continuously day and night (practice al-Wisal) and if anyone of you intends tofast continuously day and night, he should continue tillthe Suhur time.” They said, “But you practice al-Wisal, O Allah’s Apostle!” The Prophet said,
” I am not similar to you ; during my sleep I have One Who makes me eat and drink.

————

Point 11: Rasul(sm) Noore Mujassam/Noorul Basar :———-
….we r not created from Noor …


Hadith:::::::

حضرت جابر بن عبد اﷲ رضی اﷲ عنہما سے مروی ہے فرمایا کہ میں نے بارگاہِ رسالت مآب صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم میں عرض کیا : یا رسول اﷲ! میرے ماں باپ آپ پر قربان! مجھے بتائیں کہ اﷲ تعالیٰ نے سب سے پہلے کس چیز کو پیدا کیا؟ حضور نبی اکرم صلی اللہ علیہ وآلہ وسلم نے فرمایا : اے جابر! بے شک اﷲ تعالیٰ نے تمام مخلوق (کو پیدا کرنے) سے پہلے تیرے نبی کا نور اپنے نور (کے فیض ) سے پیدا فرمایا، یہ نور اللہ تعالیٰ کی مشیت سے جہاں اس نے چاہا سیر کرتا رہا۔ اس وقت نہ لوح تھی نہ قلم، نہ جنت تھی نہ دوزخ، نہ (کوئی) فرشتہ تھا نہ آسمان تھا نہ زمین، نہ سورج تھا نہ چاند، نہ جن تھے اور نہ انسان، جب اﷲ تعالیٰ نے ارادہ فرمایا کہ مخلوق کو پیدا کرے تو اس نے اس نور کو چار حصوں میں تقسیم کر دیا۔ پہلے حصہ سے قلم بنایا، دوسرے حصہ سے لوح اور تیسرے حصہ سے عرش بنایا۔ پھر چوتھے حصہ کو (مزید) چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے عرش اٹھانے والے فرشتے بنائے اور دوسرے حصہ سے کرسی اور تیسرے حصہ سے باقی فرشتے پیدا کئے۔ پھر چوتھے حصہ کو مزید چار حصوں میں تقسیم کیا تو پہلے حصہ سے آسمان بنائے، دوسرے حصہ سے زمین اور تیسرے حصہ سے جنت اور دوزخ بنائی۔ ۔ ۔ یہ طویل حدیث ہے۔

হযরত জাবির(রা:) আরজ করলেন ইয়া রাসুলাল্লাহ(সা)­ আমার
পিতা-মাতা আপনার কদম মোবারক এ কোরবানি হোক,আপনি বলে দিন যে আল্লাহ্‌
সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করেছেন?

হুজুর(সা:) বললেন”

হে জাবের,নিশ্চই আল্লাহ্‌ সর্ব প্রথম নিজ নূর হতে তোমার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন!!”

তারপর সেই নূর আল্লাহর কুদরতে ও ইচ্ছায় ভ্রমণ রত ছিল…
কেননা ঐ সময় লাঅহ কলম …
জান্নাত – জাহান্নাম
ফেরেশতা
আসমান-জমিন
চন্দ্র-সূর্য
জ্বিন-ইনসান
বলতে কিছুই ছিল না …..

তারপর আল্লাহ্‌ মাখলক সৃষ্টি
করার ইচ্ছা করলেন..
তখন আমার এই নূর কে ৪ ভাগ করলেন..
১নং ভাগ দিয়ে কলম;
২ নোং
ভাগ দিয়ে লৌহে-মাহফুজ;
৩ নং
ভাগ দিয়ে আরশ সৃষ্টি করলেন;
৪ নং ভাগ কে

আবার ৪ ভাগ করে
১নং ভাগ দিয়ে আরশ বহন কারী ফেরেশতা
২নং ভাগ দিয়ে কুরসী
৩নং ভাগ অন্যান ফেরেশতা
সেই ৪ নং ভাগ কে আবার ৪ ভাগ করে
১স্ত ভাগ দিয়ে আসমান
২ন্ড ভাগ দিয়ে জমিন
৩রড ভাগ দিয়ে বেহেশত-দোযখ
অবশিষ্ট ১ ভাগ দিয়ে গোটা সৃষ্টি জগৎ সৃষ্টি করেন…. “”””””

Referance::::::­:

Chain of this hadtih
হাদীসের সনদটি নিম্নরূপ :

হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম



জাবির বিন আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু



মুহাম্মাদ বিন মুঙ্কদার রাহমাতুল্লাহি আলাইহি



মা’মার বিন রাশীদ রহমাতুল্লাহি আলাইহি



আব্দুর রাজ্জাক ইবনে হুমাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহি।


ওহাবী সালাফিরা এই বিতাবের বিভিন্ন অধ্যায় গুলো  গোপন করে প্রকাশ করতে থাকে অবশেষে তা তুর্কিস্থানের এক library তে এটা পাওয়া যায়।
The missing 18 chapter of Musannaf where abdur razzak ibn Humam(RAH)…….

http://sunnah.org/sources/musannaf/musannaf_f.htm




References

From : ‘Abdur Razzaq
Book : Al Musannaf (Juz Al Mafqood min Juz Al Awwal
min Musannaf)
Volume : 1
Hadith number : 18

From : Qustalani
Book : Mawahib Al Laduniyah
Volume : 1
Page : 71
Imam Qustulani nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say Hazrat Jabir Bin Abdullah R.A say rawayat
kiya hay.”

From : ‘Ajluni (Isma`il ibn Muhammad d. 1162)
Book : Kashaf Al Khifa
Volume : 1
Page : 311
Hadith number : 827

Imam ‘Ajluni nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say rawayat kiya hay.”

From : ‘Iydarusi
Book : Tarekh An Nur as Saafir
Volume : 1
Page : 8

Imam ‘Iydarusi nain farmaya:
“Yeh Abdur Razzaq ki rawyat hay jisy unhoun nain apni
Sanad say rawayat kiya hay.”

From : Halabi
Book : As Sirah
Volume : 1
Page : 50

From : Muhaddith ‘Abdur Haq Dihlavi
Book : Madarij al-Nubuwwa
He declared this Hadeeth Sound and Authentic

From : Ahmad al-Shami Son of Ibn e `Abidin
Book : commentary on Ibn Hajar al-Haytami’s poem al-
Ni`mat al-kubra `ala al-`alamin

From : Nabhani
Book : Jawahir Al Bihar
Volume : 3
Page : 354

From : Ashraf Ali Thanwi
Book : Nashr At tayyib
Volume : 1
Page : 13.

এই হাদিসটি আরো বিভিন্ন কিতাবে বর্নিত আছে:-

♦দালায়েলুন নবুওয়াত ১৩/৬৩
♦যুরকানী ১/৪৬
♦রুহুল মায়ানী ১৭/১০৫
♦মাতালেউল মাসাররাত ২৬৫ পৃ
♦ফতোয়ায়ে হাদীসিয়া ১৮৯ পৃ
♦আন-নিআমাতুল কুবরা ২ পৃ
♦হাদ্বীকায়ে নদীয়া ২/৩৭৫
♦দাইলামী শরীফ ২/১৯১
♦মাকতুবাত শরীফ ৩ খন্ড ১০০ নং
♦মওজুয়াতুল কবীর ৮৩ পৃ
♦ইনছানুল উয়ুন ১/২৯
♦নূরে মুহম্মদী ৪৭ পৃ
♦আল আনোয়ার ফি মাওলিদিন নবী ৫ পৃ
♦আফদ্বালুল ক্বোরা
♦তারীখুল খমীস ১/২০
♦নুজহাতুল মাজালিস ১ খন্ড
♦দুররুল মুনাজ্জাম ৩২ পৃ
♦কাশফুল খফা ১/৩১১
♦তারিখ আননূর ১/৮
♦আনোয়ারে মুহম্মদীয়া ১/৭৮
♦আল মাওয়ারিদে রাবী ফী মাওলীদিন নবী ৪০ পৃষ্ঠা ।
♦তাওয়ারীখে মুহম্মদ

♦আনফাসে রহীমিয়া
♦মা’ য়ারিফে মুহম্মদী
♦মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২/২৬০
♦আপকা মাসায়েল আওর উনকা হাল ৩/৮৩
♦শিহাবুছ ছাকিব ৫০

♦মুনছিবে ইছমত ১৬ পৃ
♦রেসালায়ে নূর ২ পৃ
♦হাদীয়াতুল মাহদী ৫৬পৃ
♦দেওবন্দী আজিজুল হক অনুবাদ কৃত বুখারী শরীফ ৫/৩

*****************************



রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন :-

" আমি তোমাদের আমার পূর্বের কিছু
কথা জানাবো! তা হলো-
আমি হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের
দোয়া আর হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের ওনার জাতিকে দেয়া সুসংবাদ ও আমার আন্মাজানের (স্বপ্নে) দেখা সেই নূর যা ওনার দেহ থেকে বেরিয়ে শাম দেশের প্রাসাদ সমুহকে আলোকিত করেছিল.. "

Reference :-

Book: Miskatul Masabih
page: 513


Book: Kanjul Ummal
Part: 11
Page: 173


From: Ibne Hibban
Book: Shahih ibne hibban
Volume: 9
Page: 106


From: Ibn al-Jawzi
Book: al-Wafa'
Page: 91,
chapter: 21 of Bidayat nabiyyina sallallahu `alayhi wa sallam


From: Imam Haythami
Book: Majma` al-zawa'id (8:221/409)


From: Al Haakim,
Book: Al mustadrak,
Volume :002,
Page No. 615-616/ 705/724
References of Hadith number 4233
or V:3 page: 27


From: Imam Ahamad
Book: Musnade Ahamad
volume: 4
page: 127
Hadith: 16701


From : Ibn e Sa'd
Book : Tabqaat Al Kubra
Volume : 1
Page : 150


From : Bayhaqi
Book : Dalaeel un Nubuwwah
Volume : 1
Page : 83
again 1:110 & 2:8


From : Ibn e 'Asakir
Book : Tareekh Madeenat Damishq
Volume/page : 1:170 and 3:393


From : Qurtabi
Book : Jami' Al Ahkaam Al quran
Volume : 2
Page : 131


From : Tabari
Book : jami' Al Bayan
Volume : 1
Page : 556


From : Ibn e Katheer
Book : Tafseer Al Quran Al Azeem
Volume : 4
Page : 360-361


From : Samarqani
Book : Tafseer
Volume : 3
Page : 421


From : Tabarai
Book : Tareekh Al Umam wal Mulook
Volume : 1
Page : 458


From : Ibn e Ishaaq
Book : Seerat An Nabwiyyah
Volume : 1
Page : 28


From : Ibn e Hisham
Book : Seerat An Nabwiyyah
Volume : 1
Page : 302


Book: Al-Bidaya wan Nehaya
Volume : 2
page: 321


Book: Musnade Afzar
Hadith: 2365


Book: Tafsire Dor're Monsor
volume : 1
page: 334


Book: Maoware dul
zamman
volume:1
pagepage:512



From : Halabi
Book : Seerat Al Halabiyyah
Volume : 1
Page : 77




ú
Top